ছবি ২টি ভিন্ন সময়ে ভিন্ন স্থান থেকে ধারণকৃত। একটি উখিয়া স্টেশনের। আরেকটি ব্যস্ততম কোটবাজার থেকে নেয়া।
গতিবিধি দেখে একজনের সাথে একটু আলাপ করার সুযোগ হয়েছিল। এ সময় তিনি বলেছিলেন, কুতুপালং এলাকায় তার একটি কামারের দোকান আছে। হাফ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের এক দেড় ফুট লম্বা সাইজের লোহার পাইপ গুলো দোকানের জন্য নেওয়া হচ্ছে। তার রয়েছে ১১টি সন্তান। তৎমধ্যে কয়েকজন দুবাই, সৌদি আরব। দুয়েকজন মিয়ানমারে রয়ে গেছে। বাকীদের নিয়ে কুতুপালং বেশ ভালোই আছেন।
তার নাম, ঠিকানা জানতে চাইলে দ্রুত শটকে পড়েন। হাতে সোনালী কালারের দামী ঘড়ি পরিহিত ষাটোর্ধ ওই ব্যক্তি।
আরেকজনের সাথে আমি চলন্ত গাড়ীতে থাকায় কথা বলার সুযোগ হয়নি।
কোটবাজারের বিভিন্ন ওয়ার্কসপ থেকে এভাবে সাইজ করে লোহার পাইপ কোথায়, কোন কাজে ব্যবহারের জন্য নিয়ে যাচ্ছে তারা।
দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব নিরাপদ রাখায় ক্যাম্প কেন্দ্রিক আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী এবং সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর অধিকতর নজরদারী বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করছি।
পাঠকের মতামত