
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥
রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের মধ্যে সবচেয়ে অবহেলিত ওয়ার্ড ছিল গোয়ালিয়াপালং অর্থাৎ ৭নং ওয়ার্ড। গতবার নির্বাচনে আমাকে বিপুল ভোটে মেম্বার নির্বাচিত করার পর থেকে ৫ বছরে এলাকার দৃশ্যমান উন্নয়ন করেছি। প্রতিনিয়ত কক্সবাজার জেলা পরিষদ ও সংসদ সদস্যের সাথে যোগাযোগ সমন্বয় করে রাস্তা, ব্রীজ, কালভার্ট নির্মাণ করে এই ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে অত্র ৭নং ওয়ার্ডে। তবে সামান্য কিছু কাজ বাকী আছে। আমাকে পুনরায় নির্বাচিত করে বাকী কাজটুকু সম্পন্ন করার সুযোগ দিন।
সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে গোয়ালিয়াপালংস্থ নিজ বাড়ীতে নির্বাচনী জনসভায় খুনিয়াপালং ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মোরগ প্রতীকের মেম্বার পদপ্রার্থী মোস্তাক আহমদ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, উপযুক্ত কেউ যদি মেম্বার পদে প্রার্থীতা করত তাহলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতাম। শুধুমাত্র এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে এবারও সকলের সমর্থনে প্রার্থী হয়েছি। আমি নির্বাচিত হলেও সবাইকে আগলে রাখবো। নির্বাচিত না হলেও গোয়ালিয়াবাসীর সুখে-দু:খে পাশে থাকবো।
কিন্তু নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে আমার বিরুদ্ধে একটি কুচক্রিমহল ষড়যন্ত্র ও হয়রানি করার চেষ্টা করছে। যা গোয়ালিয়াপালংবাসী দেখেছেন। সবসময় আমার সমর্থকদের সাথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এলাকার উন্নয়নের চেষ্টা করেছি এটা কি আমার অপরাধ ? এর বিচার আগামী ১১ নভেম্বর সাধারণ ভোটাররা মোরগ মার্কায় ভোট দিয়ে ব্যালটের মাধ্যমে করবেন।
হাজারো নারী-পুরুষের উপস্থিতিতে লাল মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখেন, মাওলানা ইসমাইল বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, নুরুল হক, সোনা আলম, আব্দুল হাকিম, মেহের আলী, আব্দুল করিম মুসু, মমিনুল হক, বেলাল উদ্দিন, জাফর আলম প্রমুখ।
পাঠকের মতামত