জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহঃ
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত ইকবাল হোসেনের পরিবারের দাবি, ইকবাল হোসেনকে তিন দিন ধরে অজ্ঞাত স্থানে রাখার পর ভোরে হত্যা করা হয়েছে। যেখানে ডাকাতি হয়েছে বলে পুলিশ দাবি করছে, সেখানে ওই সময় ডাকাতির কোনো ঘটনাই ঘটেনি। পুলিশ পুরোপুরি মিথ্যা বলছে। ইকবাল মোটেও ডাকাত ছিলেন না। তিনি একজন শ্রমজীবী। ঢাকায় শ্রমিকের কাজ করেন।ইকবালের বোন শিউলী খাতুন জানান, তাঁর ভাই ঢাকায় সিএনজি চালাতেন। মাঝেমধ্যে বাড়িতে বেড়াতে আসতেন। গত শনিবার বাড়িতে এসে মঙ্গলবার চলে যান। এরপর তাঁরা ইকবালের আর কোনো সন্ধান পাননি। পুলিশ তাঁকে অজানা স্থানে লুকিয়ে রেখেছিল। শনিবার ভোর চারটার দিকে নুড়িতলায় নিয়ে তাঁকে মেরে ফেলে। ইকবাল হোসেনের মা আছিয়া খাতুন জানান, ইকবাল তাঁর বড় ছেলে। সিহাব হোসেন (১০) ও শিলা (৭) নামে তাঁর দুটি সন্তান আছে।
প্রকাশিত: ২২/০৩/২০১৫ ৬:৫৭ অপরাহ্ণ
পাঠকের মতামত