
২০১৫ বিশ্বকাপ বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে সফল বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টটি হতে পারত আর সুখকর। কিন্তু সেটা যেন কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের দায়িত্বে থাকা তিন আম্পায়ার। কারন একাধিক সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের বিপক্ষে দিয়েছেন তারা।
এই বিশ্বকাপটি আরো একটি কারনে স্মরনীয় হয়ে থাকবে বাংলাদেশের জন্য। সেটা হলো দলীয় শৃঙ্খলা ভঙের অভিযোগের কারনে। তবে এবার তীরটা উঠেছে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের দিকে।
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙের অভিযোগে বিশ্বকাপ চলাকালীন অবস্থায় বহিষ্কার হয়ে দেশে ফিরে এসেছেন বাংলাদেশের ডানহাতি পেসার আল আমিন। এ ঘটনা সবারই জানা। তবে আল আমিনের মতো একই অভিযোগ উঠেছে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধেও।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ। তবে তার আগে বুধবার রাত সাড়ে ১০টার পরেও সাকিব নাকি টিম হোটেলের বাইরে ছিলেন। অধিক রাত পর্যন্ত হোটেলের বাইরে থাকা নিয়ে সাকিবের দিকে ছুটে যাচ্ছে সমালোচনার তীর। যদিও বিসিবির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কিছুই জানানো হয়নি।
এদিকে বৃহস্পতিবার আইসিসির কার্ড গলায় ঝুলিয়ে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের অলিম্পিক লাউঞ্জে বসে খেলে দেখেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কর্তৃক আজীবন নিষিদ্ধ লিজেন্ড অব রূপগঞ্জের কর্ণধার লুৎফর রহমান বাদল। বিসিবি কর্তৃক নিষিদ্ধ হয়েও তিনি আইসিসির আতিথেয়তা কী করে পেলেন এ নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। বিসিবি কর্মকর্তারাও বাদলকে ভিআইপি আসনে দেখে বিস্মিত হয়েছেন।
পাঠকের মতামত