টেকনাফে আইন শৃংখলা কমিটির সভায়-বক্তারা

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী,টেকনাফ

মাদক,মানব পাচার,অপহরণ,চোরা চালান,অবৈধ অস্ত্র মওজুদ,রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ,মোবাইল জুয়া, ইভটিজিং,দস্যুতা,রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী, হোয়াইক্যং এর বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পাচার,করিডোর, স্থল বন্দর,অবৈধ ব্যবসা চলমান এবং বৈধ ব্যবসা বন্ধ, ৬৮ নং ফোল্ডার সুইস গেইট,জনজাট,পৌর শহরে নিরাপদ পানির তীব্র সংকট,জলাবদ্ধতা নিরসন,জিরো পয়েন্টে খাল খনন ও জলাবদ্ধতা নিরসন,ভূমি জবরদখল,ভূমি দস্যু,পৌর শহরে নানা নর্দমায় ময়লা আবর্জনা জমে থাকা সহ বিভিন্ন সমস্যা সংক্রান্ত বিষয়ে,টেকনাফ উপজেলা মাসিক আইন শৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।২৮ এপ্রিল সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আইন শৃংখলা কমিটির সভাপতি এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ এহসান উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন,উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি,টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ গিয়াস উদ্দিন,কক্সবাজার জেলা জামায়াতে ইসলামী আমির এবং হোয়াক্যং ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারী,জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ,উপজেলা জমায়াতে ইসলামের আমির মাওঃ রফিক উদ্দীন,টেকনাফ পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ ইসমাইল,উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট হাসান সিদ্দিকী ও শাহাদাত হোসেন, হ্নীলা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আলী, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সুলতান আহমদ,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রতিনিধি জাহিদ আলম,চৌধুরী সাইফুল ইকবাল,পৌরসভা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদ মুস্তাক আহমদ,ইজারাদার খোরশেদ আলম,ডিজিএফআই আব্দুল আলিম, টেকনাফ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদ আব্দুস সালাম ও গিয়াস উদ্দিন ভুলু প্রমূহ। বক্তারা বলেন,টেকনাফ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ সীমান্ত পর্যটন শহর উপজেলা এবং এ উপজেলায় মাদক রোহিঙ্গা এবং মানব পাচার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রোদ কল্পে বৈধ ব্যবসা বন্ধ করে অবৈধ ব্যবসা চলমান থাকায় অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। বৈধ স্থল বন্দর,করিডোর,নাফ নদীর উত্তর অংশে মৎস্য আহরণ,পর্যটন ব্যবসা চালু হয়ে গেলে মানুষের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সচল এবং অপরাধ প্রবণতা কমে যাবে এবং অপরাধ দমনে সমন্বিত প্রয়াস ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই।উপজেলা নির্বাহী অফিসার সমাপনী বক্তব্যে বলেন,আইন শৃঙ্খলা উন্নয়ন এবং যার যার অবস্থানের মধ্য দিয়ে অপকর্ম এবং অপরাধ দমনে সকলের সহযোগিতা চাই।উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্য চেয়ারম্যান, জনপ্রতিনিধি,রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিবৃন্দ,শিক্ষক,সরকারি কর্মকর্তা ও সাংবাদিকবৃন্দ।